উদ্যোক্তার গল্পব্যবসা-বাণিজ্য

আর্থিক সংকটে আটকে আছে গ্রিন শিপইয়ার্ড প্রকল্প

0
php bangladesh 2.2b02fb 596x350 1

দেশের শিপইয়ার্ড আধুনিকায়নে আর্থিক ব্যয় নিয়ে সংকটে মালিকরা। সরকারি প্রণোদনা ছাড়া সবার পক্ষে গ্রিন ইয়ার্ড বাস্তবায়ন সম্ভব নয় বলে মনে করছেন তারা।

শোভন কর্মপরিবেশ না থাকায়, শ্রমিক মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ায় দেশের শিপইয়ার্ডগুলোকে গ্রিন ইয়ার্ডে রূপান্তরের নির্দেশনা দেয় হংকং কনভেনশন। শিপইয়ার্ডগুলোকে দ্রুত গ্রিন ইয়ার্ডে রূপান্তরিত না করা হলে বাংলাদেশে স্ক্র্যাপ জাহাজ পাঠানো বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিদেশী বিক্রেতারা।

আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী যেসব দেশ স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি করবে তাদের ইয়ার্ডগুলোকে গ্রিন ইয়ার্ড বাস্তবায়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।

তথ্য মতে, বাংলাদেশে প্রায় ১৫০টি শিপ ইয়ার্ড নিবন্ধিত আছে। তবে মাত্র ৪০টির মতো শিপইয়ার্ড তাদের নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

দ্য শিপ ব্রেকিং অ্যান্ড রিসাইক্লিং রুলস ২০১১, আন্তর্জাতিক আইন এবং ২০০৯ সালের চীনে অনুষ্ঠিত হংকং কনভেশন রুলস অনুযায়ী আমূল ঢেলে সাজানো হচ্ছে এ শিপইয়ার্ডগুলো।

আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের সব শিপব্রেকিং ইয়ার্ড হংকং কনভেনশন সার্টিফিকেশন রুলস অনুযায়ী গ্রিন শিপইয়ার্ডে রূপান্তরিত করা হবে।

আবারো পেছাতে পারে ডিসি সম্মেলন!

Previous article

শেয়ারবাজারে থেকে ২০০ কোটি নিবে এনভয় টেক্সটাইলস

Next article

You may also like

Comments

Leave a reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *