ই-কমার্সউদ্যোক্তা প্রশিক্ষণউদ্যোক্তা সংগঠনউদ্যোক্তার গল্প

ই-ক্যাবের কর্মশালায় আগামী এক বছরের জন্য ‘ইয়ুথ ফোরাম’র কর্ম পরিকল্পনা

4
43

শনিবার (২৯ অক্টোবর) ঢাকার সেনা কল্যাণ কনভেনশন সেন্টারে নব গঠিত ৩৪টি উপকমিটির শতাধিক সদস্যকে নিয়ে দিনব্যাপী কর্মশালা করেছে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সারের উপস্থিতিতে কর্মশালার শুরুতে ই-ক্যাবের সহ সভাপতি মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন শিপন আগামী এক বছরের কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়নের রূপরেখা এবং বর্তমান সময়ে ই-ক্যাবের করনীয় সম্পর্কে দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য রাখেন।

এই কর্মশালায় বিভিন্ন স্ট্যান্ডিং ও জোনাল কমিটি এবং ফোরামের চেয়ারম্যানরা তাদের কার্যক্রম কিভাবে বাস্তবায়ন করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেন। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন ই-ক্যাব পরিচালক মোঃ ইলমুল হক সজীব, শাহরিয়ার হাসান এবং নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম শোভন।

এদিকে নির্বাচিত নবগঠিত কার্যনির্বাহী কমিটির ৯ সদস্যের সঙ্গে পরিচালনা পর্ষদে যুক্ত হয়েছেন নতুন ২ জন সদস্য। এরা হলেন দারাজ বাংলাদেশ এর চিফ অপারেটিং অফিসার ও হাংরি নাকি এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর খন্দকার তাসফিন আলম এবং লেইস ফিতা ও লাইট স্পিড সোর্স এর কর্ণধার অর্নব মোস্তাফা। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে এখন ই-ক্যাব পরিচালনা কমিটির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১১ সদস্যে।

01 1
সকল স্ট্যান্ডিং কমিটি, জোনাল কমিটি ও ফোরামের ডিরেক্টর ইনচার্জ হিসেবে ইসি কমিটির ১১ জন দায়িত্ব ভাগ করে নিয়েছেন। ইয়ুথ ফোরামের ডিরেক্টর ইনচার্জ হিসেবে আছেন নবনিযুক্ত অর্নব মোস্তফা।

ইয়ুথ ফোরাম এর হয়ে প্রেজেন্টশন পরিচালনা করেন চেয়ারম্যান রাকিব হাসান। এ সময় তিনি কো চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবির রাজিব ও মেম্বার সেক্রেটারি মোঃ মাসুদুজ্জামান রাসেলসহ তার টিম মেম্বারদের পরিচিতিও তুলে ধরেন।

আরও পড়ুনঃ ই-ক্যাবের কর্মশালায় উপকমিটিগুলোর আগামী এক বছরের কর্ম পরিকল্পনা

আগামী এক বছরের কর্ম পরিকল্পনায় রাকিব হাসান বলেন, একদম প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুব সমাজ বা স্টুডেন্টদের কিভাবে ই-কমার্স ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত করা যায় সে লক্ষ্যে ইয়ুথ ফোরাম নিরলস কাজ করে যাবে। এছাড়াও স্টুডেন্টদের জন্য বিভিন্ন ওয়ার্কশপ, ইন্টার্নশিপ, লো কোস্ট টেকনোলজি এবং ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনসহ সহায়ক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ইয়ুথ ফোরাম।

কমিটিগুলো স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ই-ক্যাবের অবস্থানকে আরো সুসংহত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার। তিনি বলেন, দায়িত্ব সবার মধ্যে ভাগ করে দেয়ায় আশা করি, সহজে ও দ্রুততার সঙ্গে আমরা লক্ষ্যভেদ করে ই-কমার্স খাতকে অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে নিয়ে আসতে সক্ষম হবো।

ই-ক্যাবের কর্মশালায় উপকমিটিগুলোর আগামী এক বছরের কর্ম পরিকল্পনা

Previous article

শ্বাসকষ্ট হয় যেসব কারণে

Next article

You may also like