বিনোদন

যে অভিযোগ করলেন ইশা

0
isha

নব্বইয়ের শেষের দিকে বলিউডে অভিষেক হয় ইশা কোপিকারের। অভিনয়ের থেকে বেশি তিনি নজর কেড়েছিলেন আইটেম ড্যান্সে। ‘কোম্পানি’ ছবিতে তার আইটেম নম্বর খাল্লাসের পর তার নামই হয়ে গিয়েছিল খাল্লাস গার্ল। ২০০৯ সালে বিয়ে করেছিলেন এ অভিনেত্রী। এরপর সন্তানের জন্মগ্রহণের পর বিগত ৭ বছর পর্দায় দেখা যায়নি তাকে। ইশা দাবি করেন, ছবি না করলেও ইন্ডাস্ট্রি থেকে দূরে ছিলেন না তিনি। এর মাঝে বেশ কয়েকটি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছেন। ১৯৯৮ সালে ‘এক থা দিল এক থি ধড়কন’ ছবি দিয়ে অভিষেক হয় ইশার।

এছাড়াও তিনি ‘ফিজা’, ‘প্যায়ার ইশক অউর মহব্বত’, ‘কোম্পানি’, ‘কাঁটে’, ‘পিঞ্জর’, ‘দিল কা রিশতা’সহ একাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমি কখনো কম্প্রোমাইজ করিনি। তাই বিভিন্ন ছবিতে বড় চরিত্রের অফার পাওয়ার পরও সেই রোল কেটে ছোট করে দেয়া হয়েছে। ‘ডি কোম্পানি’ ছবি থেকে আমি অনেক প্রশংসা পেয়েছি। কিন্তু সেটাও একটা ছোট চরিত্র ছিল।

ইশার অভিযোগ, স্বজনপোষণ থেকে শুরু কাস্টিং কাউচ সবই ইন্ডাস্ট্রিতে বর্তমান ছিল তার সময়ে। তার মতে, গত পাঁচ-ছয় বছরে বদলেছে ইন্ডাস্ট্রির ছবি। তিনি বলেন, ২০০০ সালের মাঝামাঝি সময়ে একজন বিখ্যাত প্রযোজক আমায় বলেন যে, আমার নায়কের গুডবুকে থাকা জরুরি। আমি বুঝিনি যে তিনি কী বলতে চান। তার কথা মতো আমি ঐ নায়ককে ফোন করি। সে আমায় একা দেখা করতে বলেন, এমনকি আমার স্টাফরাও যেন সঙ্গে না যায়। সে সময় সেই নায়কের বিরুদ্ধে স্ত্রীর সঙ্গে প্রতারণা করার অভিযোগ ছিল।

এমন প্রস্তাব পাওয়ার পরই আমি প্রযোজককে ফোন করে বলি, আমি নিজের ট্যালেন্ট আর লুকের জন্য ছবিতে চান্স পাই, এগুলো কী যথেষ্ট নয়! এরপরই ঐ ছবি থেকে আমি বাদ পড়ি। তবে ইশা চান সামনে ভালো মানের ছবি ও ওয়েব সিরিজে কাজ করতে। তিনি বলেন, ইন্ডাস্ট্রির চেহারা এখন বদলেছে। খুব ভালো কাজ হচ্ছে। আমিও চাই এ ধরনের ছবিতে অভিনয় করতে। তাছাড়া ওয়েবেও ভালো কাজ হচ্ছে। সেখানে কাজ করছি। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে চাই।

সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সঙ্গে জাসিভা গ্রুপের এমডি জাহিদ চৌধুরীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

Previous article

ছোট পর্দায় নিয়মিত কাজ করতে চান রুবিনা

Next article

You may also like

Comments

Leave a reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *