রসুইঘর

যে কারণে ইফতারে খেজুর রাখবেন

0
khejur

খেজুর অত্যন্ত সুস্বাদু ও বেশ পরিচিত একটি ফল। যা ফ্রুকটোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। খেজুর রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। খেজুরকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। শক্তির একটি ভালো উৎস খেজুর। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়।

খেজুরে আছে প্রচুর ভিটামিন বি। যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয়, চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ মি.লি. গ্রাম ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মি.লি. গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২ দশমিক ৮ গ্রাম ফাইবার। এছাড়াও খেজুরের রয়েছে আরও অনেক পুষ্টি উপাদান।

সারাদিন রোজা রাখার পর এমন কিছু খাওয়া জরুরি যা কম সময়ে জোগাবে কর্মশক্তি। তার জন্য খেজুর খুব উপযোগী একটি খাদ্য। পাশাপাশি, খেজুরে রয়েছে আরও নানা গুণ। খেজুর হজমশক্তি বাড়াতে সক্ষম। সারাদিন না খাওয়ার পর সন্ধ্যায় ইফতারে ভালো-মন্দ খাওয়ার চল রয়েছে গোটা বিশ্বেই। বিশেষ করে নানা ধরনের ফল এবং ভাজাপোড়া খান অনেকে। খেজুর সে সব খাবার হজম করতে সাহায্য করে।

খেজুরে রয়েছে পুষ্টির নানা উপাদান। সারাদিন রোজা রাখার পর শরীরের ফাইবার প্রয়োজন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ইফতারে ৩/৪ টি খেজুর খেলে ফাইবারের ঘাটতি অনেকটাই পূরন হয়।

রোজা মানেই সারা দিন কিছু না খেয়ে থাকা। কিন্তু দিনের কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য শরীরকে সচল রাখতে হয়। খেজুরে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন। এই তিনটি উপাদান শরীর সচল রাখতে সাহায্য করে। খেজুরে উপস্থিত রয়েছে ক্ষারীয় লবণ। যেটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার মাত্রাও।

মমতাজ-মিজানের ‘প্রার্থনা’

Previous article

পেঁয়াজ কাটার সময়ে চোখ দিয়ে পানি বের হবে না ৫ টি উপায়ে

Next article

You may also like

Comments

Leave a reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *