বিনোদন মান্নাকে হারানোর ১৪ বছর! By নিজস্ব প্রতিবেদক February 17, 20220 ShareTweet 0 আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) চিত্রনায়ক এস এম আসলাম তালুকদার মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা অবস্থায় ২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। এ নায়কের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মান্নার স্ত্রী শেলী মান্না ও মান্না ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে মরহুম মান্নার সহধর্মিণী শেলী মান্না বলেন, এবার তেমন কোনো আয়োজন থাকছে না। তবে ছোট পরিসরে দোয়া মাহফিল করা হবে। এদিকে, বহু হিট সুপারহিট সিনেমার এ নায়কের মৃত্যুদিনে তাকে স্মরণ করবে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি, পরিচালক সমিতি। জীবদ্দশায় অনেক সুপারহিট চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন মান্না। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সিনেমা হলমুখী করার ক্ষেত্রে অসামান্য ভূমিকা রেখেছেন তিনি। তার সিনেমায় বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের কথা উঠে এসেছে বারবার। বঞ্চিত মানুষের কথা সিনেমার পর্দায় সুনিপুণভাবে তুলে ধরে তিনি সবার মন জয় করেন। তাই তিনি ছিলেন আপামর জনসাধারণের প্রিয় নায়ক। ১৯৮৪ সালে বিএফডিসি আয়োজিত নতুন মুখের সন্ধানে কার্যক্রমের মাধ্যমে মান্না চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন। তার অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘তওবা’ (১৯৮৪)। মান্না ২৪ বছরের কর্মজীবনে তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত ‘আম্মাজান’ চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের ব্যবসাসফল ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম। তিনি ‘বীর সৈনিক’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতা বিভাগে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ এবং ‘আম্মাজান’ চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসাবে ‘মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার’ অর্জন করেন। এছাড়া মান্না অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য সিনেমা হচ্ছে- সিপাহী, যন্ত্রণা, অমর, পাগলী, ত্রাস, জনতার বাদশা, লাল বাদশা, আম্মাজান, আব্বাজান, রুটি, দেশ দরদী, অন্ধ আইন, স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ, অবুঝ শিশু, মায়ের মর্যাদা, মা-বাবার স্বপ্ন, হৃদয় থেকে পাওয়া ইত্যাদি। টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গায় ১৯৬৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন মান্না। মৃত্যুর পর তাকে সেখানেই সমাহিত করা হয়। অনেক ভক্ত প্রায়ই নায়ক মান্নার কবর দেখতে ভিড় করেন।
ই-ক্যাব ইয়ুথ ফোরামের হাত ধরে শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটিতে যাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে ই-কমার্স ক্লাবের February 8, 20231562 views